ভিডিও

পাস্তা ক্লাবের বিরুদ্ধে কেলেঙ্কারির অভিযোগ জবি শিক্ষার্থীর

প্রকাশিত: মার্চ ১৩, ২০২৪, ১০:৩১ রাত
আপডেট: মার্চ ১৩, ২০২৪, ১০:৩১ রাত
আমাদেরকে ফলো করুন

জবি প্রতিনিধি: ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর পাস্তা ক্লাবের ওয়েবসাইটে ডিফল্ট কেলেঙ্কারির অভিযোগ করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের  দর্শন বিভাগের শিক্ষার্থী সাজ্জাদ হোসাইন। অতিরিক্ত ভ্যাট ও মানের তুলনায় অধিক মূল্য গ্রহনের অভিযোগ করেন তিনি।
ঢাকা কক্সবাজার সহ দেশজুড়ে পাস্তা ক্লাবের বিভিন্ন শাখা রয়েছে। যার সবগুলোই একি ওয়েবসাইটের তত্ত্বাবধানে বিল সিস্টেম পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয়।
গত ১৩ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে পাস্তা ক্লাবে খেতে গিয়ে এই কেলেঙ্কারির শিকার হন সাজ্জাদ হোসাইন।
জানা যায়,  ক্রেতাকে প্রথমেই লোভনীয় ১৫ শতাংশ ছাড়ের লোভ দেখিয়ে করতে বলা হয় মেম্বারশিপ কার্ড। যে কার্ডটি দিয়ে পাস্তা ক্লাবের যে কোনো শাখা থেকেই সেই ছাড় পাওয়া যাবে। কিন্তু ছাড়ের পরেও রাখা হয় আবার অতিরিক্ত টাকা। সর্বনিম্ন যে টাকা অতিরিক্ত নেওয়া হয় তার বাৎসরিক হিসেবে দুই লক্ষের কাছাকাছি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয় ভোক্তাদের কাছ থেকে।
১৩ মার্চ ২০২৪ সেই অভিযোগের প্রেক্ষিতে শোনানি থাকলেও সেখানে উপস্থিত হয় নি পাস্তাক্লাবের কর্তৃপক্ষের কেউ। যে কারণে পরবর্তী শোনানির তারিখ জানানো হয়।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে জবি শিক্ষার্থী সাজ্জাদ হোসাইন বলেন," ১৫ শতাংশ ছাড়ের পরে বাড়তি টাকা নেওয়ায় আমি অভিযোগটা করি। সফট ড্রিংস কেনার সময় একবার ঐটার ভ্যাট দেওয়া হয়। কিন্তু ভোক্তাদের কাছ থেকে পুনরায় সেই ভ্যাটের টাকাই অতিরিক্ত নেওয়ায় তা অযৌক্তিক এবং এটি পাস্তা ক্লাবের মতো প্রতিষ্ঠানের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়।"
এ বিষয়ে পাস্তা ক্লাবের এজিএম এর সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান,"আমাদের ওয়েবসাইটে কোনো সমস্যা নেই। তবে মেম্বারশিপ কার্ডের শর্তে পানীয়তে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না তা উল্লেখ ছিলো। সেই টাকাটাই ছাড়ের পর কেটে রাখা হয়।"



মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, দৈনিক করতোয়া এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়
H009
KCS