ভিডিও

খানসামা উপজেলা পরিষদের ফুলবাগানে মুগ্ধ সেবাগ্রহীতারা

প্রকাশিত: মার্চ ২৯, ২০২৪, ১০:২২ রাত
আপডেট: মার্চ ২৯, ২০২৪, ১০:২২ রাত
আমাদেরকে ফলো করুন

খানসামা/চিরিরবন্দর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি : ফুল কে না ভালোবাসে! প্রতিটি মানুষেরই রয়েছে ফুলের প্রতি বিশেষ দুর্বলতা ও ভালোবাসা। একেক জন ব্যক্তির একেক রকমের ফুলের প্রতি পছন্দ রয়েছে। এজন্যই মহান সৃষ্টিকর্তা হরেক রকম ফুল দিয়ে পৃথিবীকে সৌন্দর্য্যমন্ডিত করে তুলেছেন।

সেই প্রাচীনকাল থেকেই ফুল ভালোবাসা ও সৌন্দর্যের প্রতীক হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। ফুল দর্শনেই মানুষের হৃদয় ভালো হয়ে যায়। রাতের পর ফুটছে ভোরের আলো। ভোরের আলোয় সুর্যের কিরণ এসে পড়ছে গাছের প্রতিটি পাতায়। চারদিকে বিচিত্র রকমের দেশি-বিদেশি ফুলগাছ।

উপজেলা কমপ্লেক্স ভবনে প্রবেশ করতেই ভবনের সামনে চোখে পড়বে একটি নান্দনিক ফুল বাগান। ঋতুরাজ বসন্তের আগমনে ওই বাগানে ফুটেছে হরেক রকম ফুল। সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি করে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে এ ফুল বাগানটি।

এ ফুল বাগানটি গড়ে তোলার মাধ্যমে উপজেলা পরিষদের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে তুলেছেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সফিউল আযম চৌধুরী লায়ন। ইতোমধ্যে এ বাগান ঘুরে মুগ্ধ হয়েছেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও বর্তমান অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী, রংপুর বিভাগীয় কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ।

সরজমিনে দেখা গেছে-এ বাগানটিতে সাদা, কালো, হলুদ, সিঁদুরসহ ১৮ রঙের গোলাপ ফুল রয়েছে। এছাড়াও বাগানটিতে পাউডার পপ, সেলভিয়া, লাল হেনা, জবা, ডালিয়া, বেলি, টেকনা, নীলকন্ঠ, বোতামপাম, টিকমা, মাইক ফউল, গাদাসহ ভিন্ন প্রজাতির ফুলগাছ।

উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সফিউল আযম চৌধুরী লায়ন বলেন, উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণের সামনে ও দু’পাশে বিভিন্ন প্রজাতির ফুলগাছ লাগিয়ে অফিসের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে কাজ করছি। উপজেলা পরিষদে আগত সেবাগ্রহীতারা ফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারছে। সময় পেলেই আমি এ ফুল বাগানের পরিচর্যা করে থাকি।



মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, দৈনিক করতোয়া এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়
H009
KCS