শুক্রবার (৩১ মে) দুপুরে আট দিনের রিমান্ড শেষে তাদের ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তাদের হাজির করা হয়। এ সময় মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তাদের ফের ৮ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন পুলিশের সিনিয়র সহকারী কমিশনার মাহফুজুর রহমান।
এ সময় রাষ্ট্রপক্ষ থেকে রিমান্ডের পক্ষে শুনানি করা হলেও এদিন আসামিপক্ষে কোনো আইনজীবী ছিলেন না। আসামিদের এজলাসে নেয়ার পর কয়েকজন আইনজীবী আসামিপক্ষে মামলা লড়তে তাদের ওকালত নামায় স্বাক্ষর নিতে চান। এ সময় উপস্থিত পুলিশ ও ডিবির সদস্যরা আইনজীবীদের বলেন, আদালতের সামনে আবেদন করে স্বাক্ষর নিতে।
শুনানির একপর্যায়ে বিচারক আসামি শিলাস্তি রহমানকে জিজ্ঞাসা করেন, ‘আপনি কি আইনজীবী নিয়োগ করতে চান?’ জবাবে শিলাস্তি আইনজীবী নিয়োগ দিতে চান না বলে বিচারককে জানান।
অপর দুই আসামিকে জিজ্ঞাসা করলে তারা পুলিশ সদস্যদের জানান, তাদের পক্ষে আইনজীবী নেই। তবে মামলা লড়তে আইনজীবী চান তারা।
এরপর শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শান্ত ইসলাম মল্লিক তাদের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। পরে দুপুর তিনটার দিকে তিন আসামিকে আদালত থেকে বের করে গাড়িতে তুলে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, দৈনিক করতোয়া এর দায়ভার নেবে না।