ভিডিও

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে অতি খরা আর বৃষ্টিপাতে মরিচ ক্ষেতে রোগবালাইয়ের আক্রমণ

প্রকাশিত: আগস্ট ২৩, ২০২৪, ০৭:১৩ বিকাল
আপডেট: আগস্ট ২৩, ২০২৪, ০৭:১৩ বিকাল
আমাদেরকে ফলো করুন

গোবিন্দগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি : বাজারে ভাল দাম সত্ত্বেও গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে চলতি খরিফ মৌসুমে অতি খরা আর বৃষ্টির কারণে মরিচ চাষ করে লাভবান হতে পারছেন না কৃষকরা। এছাড়াও চাষের শুরু থেকেই ক্ষেতে রোগবালাইয়ের কারণে ফলনে বিপর্যয় হয়েছে।

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি খরিফ মৌসুমে উপজেলার গুমানিগঞ্জ, কোচাশহর, মহিমাগঞ্জ, শালমারা, কামারদহ, হরিরামপুর, নাকাই, রাখাল বুরুজ, তালুককানুপুর দরবস্ত, সামপারাসহ বিভিন্ন ইউনিয়নের মোট ১২০ হেক্টর জমিতে মরিচ চাষ করা হয়েছে।

স্থানীয় জাতের পাশাপাশি কৃষকরা বারি-১, অগ্নি, বিজলি প্লাস, চইতালী, সানিক, প্রিমিয়ার, বিন্দি বাগুড়া বর্ষালী মরিচের আবাদ করেছেন। কিন্ত, শুরু থেকেই নানা রোগবালাইয়ে ফলন ভালো হয়নি কৃষকের। ফলে উৎপাদিত মরিচের ভালো দাম পেলেও খরচের কারণে লাভবান হতে পারছে না তারা।

পৌর এলাকার মরিচ চাষি আশরাফুল ইসলাম বলেন, আগাম  জাতের মরিচ চাষ করে খরায় তা নষ্ট হয়েছে। পরে আবার  চারা লাগানোর পর বর্ষা ও নানা রোগবালাইয়ে তাও নষ্ট হয়ে গেছে। এখন বাজারে মরিচের দাম যতই বৃদ্ধি পাক জমিতে মরিচ না থাকলে দাম বাড়লে লাভ কি। এ ধরণের সমস্যার কথা জানালেন মরিচ চাষি নজরুল, চঞ্চল মিয়াসহ অনেকেই।

গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকতা কৃষিবিদ মো. মেহেদী হাসান বলেন, কৃষকরা যাতে মরিচ আবাদে আর্থিক ক্ষতির শিকার না হয় সে জন্য ক্ষেতে রোগ বালাই দমনে চাষিদের পরামর্শ ও সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে। এছাড়াও নতুন করে মরিচ চাষ করে যেন ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে পারে সে পরামর্শ দিতে মাঠ পর্যায়ে কাজ করছেন উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তারা।



মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, দৈনিক করতোয়া এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়
H009
KCS