ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র জাহিদের ছোটবেলা থেকে গানের প্রতি আকৃষ্ট হতে শুরু করেন গৃহশিক্ষক রানু স্যারের কারণে। তিনি অনেক বেশি গান শুনতে পছন্দ করতেন। যা ধীরে ধীরে জাহিদকে প্রভাবিত করে।
গান শুনে শুনেই গাইতে চেষ্টা করতেন জাহিদ। গানের প্রতি এ ভালোবাসা থেকেই দেশীয় রিয়্যালিটি শো ‘ইয়াংস্টার সিজন-২’তে অংশ নেন তিনি। এ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হন জাহিদ।
এরপর গত মাসে ব্যক্তিগত কাজে কলকাতায় যান তিনি। সেখানেই জানতে পারেন ‘ইন্ডিয়ান আইডল’ এর নতুন সিজনের বাছাই পর্ব চলছে।
এ প্রসঙ্গে সংবাদমাধ্যমে জাহিদ বলেন, আমি জানতাম ‘ইন্ডিয়ান আইডল’-এ ভারতীয়দের বাইরে কেউ অংশ নিতে পারে না। কিন্তু একজন প্রতিযোগীর কাছ থেকে জানতে পারি, নিয়ম মেনে অংশ নেয়া যায়। তাই চেষ্টা করি।
জাহিদ আরও বলেন, গত ১৮ জুলাই কলকাতার পিবি একাডেমিক স্কুল ভেন্যুতে বাছাই পর্বে অংশ নিই। একদিনে তিনটি পর্বে বেশ কিছু হিন্দি গান পারফর্ম করতে হয়েছে আমাকে।
প্রসঙ্গত, ‘ইন্ডিয়ান আইডল’-এর বাছাই পর্বে উত্তীর্ণ হতে ‘খামোশিয়া’, ‘দিল দে দিয়া হ্যাঁয়’, ‘জানাম’, ‘দিল ইবাদত’সহ বেশকিছু হিন্দি গান গাইতে হয় জাহিদকে। এসব গানে দারুণ পারফর্ম করায় প্রায় ৮০০ প্রতিযোগীকে পেছনে ফেলে ৪০ জন উত্তীর্ণের তালিকায় উঠে আসেন জাহিদ অন্তু।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, দৈনিক করতোয়া এর দায়ভার নেবে না।