ভিডিও শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪
শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪
২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত জাতীয় পর্যায়ে মোট ঘুষের ন্যূনতম প্রাক্কলিত পরিমাণ ১ লাখ ৪৬ হাজার ২৫২ কোটি টাকা। এর মধ্যে ২০২৩ সালে ঘুষের হার সবচেয়ে বেশি ভূমি,
বিগত ১৫ বছরে দেশের ব্যাংক খাতে যে মন্দ ঋণ তৈরি হয়েছে, তা দিয়ে ১৪টি মেট্রোরেল ও ২৪টি পদ্মা সেতু করা যেত বলে জানিয়েছে শ্বেতপত্র কমিটি। তারা বলেছে, গত
অর্থনীতিতে অনিয়ম ও দুর্নীতি তদন্তে গঠিত শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে গঠিত কমিটি প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে তাদের প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। রোববার
দেশের বিদ্যমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সংক্রান্ত শ্বেতপত্র তৈরির জন্য গঠিত কমিটির চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে।আজ রোববার দুপুরে (১ ডিসেম্বর) বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ এবং অর্থনীতিতে অনিয়ম ও দুর্নীতি তদন্তে গঠিত
অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, দেশের অর্থনীতিতে কিছুটা স্থিতিশীলতা আসতে শুরু করেছে।আজ শনিবার (৩০ নভেম্বর) রাজধানীর একটি হোটেলে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) আয়োজিত ‘প্রাইভেট
ঢাকা : উচ্চ মূল্য ও অসম শর্তে বিদ্যুৎ আমদানিতে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান ‘আদানি পাওয়ার’ লাভবান হলেও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বাংলাদেশ। অসম্পূর্ণ ও নিয়ম বহির্ভূত চুক্তি সই হওয়ার কারণে বাংলাদেশের ক্ষতির বোঝা
ছয়টি দুর্বল ব্যাংককে নতুন করে টাকা ছাপিয়ে ২২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। তিনি জানিয়েছেন, বন্ড ছাড়ার মাধ্যমে এসব টাকা
খেলাপি ঋণের সংজ্ঞা আরও কঠোর করা হয়েছে। ব্যাংকঋণের মান নির্ধারণে আবারও আন্তর্জাতিক চর্চা শুরু করতে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। নতুন সংজ্ঞা অনুযায়ী, কোনো ঋণ বা ঋণের কিস্তি নির্ধারিত সময়ের