ভিডিও

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার

বগুড়া জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ০৫, ২০২৪, ০৯:৫৬ রাত
আপডেট: ফেব্রুয়ারি ০৬, ২০২৪, ০১:২০ দুপুর
আমাদেরকে ফলো করুন

 
ক্র.নং পদের নাম পদ সংখ্যা বেতন স্কেল শিক্ষাগত ও অন্যান্য যোগ্যতা
০১. সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা
(পূর্বতন: সাঁটমুদ্রাক্ষরিক-কাম-কম্পিউটার অপারেটর) ০১(এক) টি ১০২০০-২৪৬৮০/-
(গ্রেড-১৪) (ক) কোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রী; 
(খ) ওয়ার্ড প্রসেসিং, স্প্রেডসিট, প্রেজেন্টেশন এবং বেসিক কম্পিউটার ট্রাবলসুটিং-এ দক্ষতা;
(গ) কম্পিউটার হার্ডওয়্যার সম্পর্কে বেসিক ধারণা; 
(ঘ) সাঁটলিপিতে প্রতি মিনিটে ন্যূনতম বাংলায় ৪৫ ও ইংরেজিতে ৭০ শব্দের গতি সম্পন্ন হতে  হবে এবং 
(ঙ) কম্পিউটারে ওয়ার্ড  প্রসেসিং, ডাটা এন্ট্রি ও টাইপিং-এ প্রতি মিনিটে ন্যূনতম বাংলায় ২৫ ও  ইংরেজিতে ৩০ শব্দের গতি সম্পন্ন হতে  হবে।
০২. সার্টিফিকেট সহকারী
০৩(তিন)টি৯৩০০-২২৪৯০/-
(গ্রেড-১৬) (ক) কোন স্বীকৃত বোর্ড হতে উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ;
(খ) কম্পিউটার চালনায় অভিজ্ঞতা;
(গ) স্প্রেডসিট ও প্রেজেন্টেশন-এ দক্ষতা এবং 
(ঘ) কম্পিউটারে ওয়ার্ড প্রসেসিং, ডাটা এন্ট্রি ও টাইপিং-এ প্রতি মিনিটে ন্যূনতম বাংলায় ২০ ও ইংরেজিতে ২০ শব্দের গতি সম্পন্ন হতে হবে।
০৩. হিসাব সহকারী  
০২(দুই)টি৯৩০০-২২৪৯০/-
(গ্রেড-১৬) (ক) কোন স্বীকৃত বোর্ড হতে উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ;
(খ) কম্পিউটার চালনায় অভিজ্ঞতা;
(গ) স্প্রেডসিট ও প্রেজেন্টেশন-এ দক্ষতা এবং 
(ঘ) কম্পিউটারে ওয়ার্ড  প্রসেসিং, ডাটা এন্ট্রি ও টাইপিং-এ প্রতি মিনিটে ন্যূনতম বাংলায় ২০ ও ইংরেজিতে ২০ শব্দের গতি সম্পন্ন হতে হবে।
 
 
শর্তাবলি:
১. প্রার্থীকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক ও বগুড়া জেলার স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে।
২. বিবাহিত মহিলা প্রার্থীদের ক্ষেত্রে স্বামীর স্থায়ী ঠিকানা উল্লেখ করতে হবে।
৩. জেলা প্রশাসক, বগুড়া বরাবর আবেদন করতে হবে। 
৪. বিভাগীয়/চাকরিরত প্রার্থীগণকে যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট হতে লিখিত অনুমতি গ্রহণ করে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আবেদন করতে হবে এবং উক্ত অনুমতিপত্র মৌখিক পরীক্ষার সময় সাক্ষাৎকার বোর্ডের নিকট দাখিল করতে হবে। বিভাগীয়/চাকরিরত প্রার্থীর আবেদনের কোনো অগ্রিম কপি গ্রহণযোগ্য বলে বিবেচিত হবে না।
৫. লিখিত ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষার সময় নিম্নোক্ত কাগজপত্রাদির মূল কপি উপস্থাপন/দাখিল করতে হবে:
 
ক) অনলাইনে পূরণকৃত আবেদনপত্রের কপি
খ) শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণস্বরূপ সকল সনদপত্র/সাময়িক সনদপত্র।
গ) পৌরসভার মেয়র/ইউপি চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত নাগরিকত্ব সনদ।
ঘ) জাতীয় পরিচয়পত্রের মূল কপি অবশ্যই মৌখিক পরীক্ষার সময় উপস্থাপন করতে হবে। তবে যাদের জাতীয় পরিচয়পত্র এখনও হয়নি তাদেরকে পৌরসভার মেয়র/ইউপি চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত জন্মনিবন্ধন সনদ মৌখিক পরীক্ষার সময় উপস্থাপন করতে হবে।
 
ঙ) বীর মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধার পুত্র-কন্যা/পুত্র-কন্যার পুত্র/কন্যা হিসেবে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরির জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ৩১/০৮/২০২৩ তারিখের ৪৮.০০.০০০০.০০২.৯৯.০০৪.১৮.১৯ নম্বর পরিপত্রের নির্দেশনা অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট এ প্রকাশিত সমন্বিত তালিকা ও বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট-এর ওয়েবসাইট এ বিদ্যমান টিআইএমএসএস-এ প্রকাশিত নামই বৈধ/স্বীকৃত মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে বিবেচিত হবে। এ ক্ষেত্রে বীর মুক্তিযোদ্ধার জন্ম তারিখ ৩০ মে ১৯৫৯ অথবা তার পূর্বে হতে হবে।
 
চ) বীর মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধার পুত্র-কন্যা/পুত্র-কন্যার পুত্র/কন্যা হিসেবে চাকরি প্রার্থীকে নিম্নবর্ণিত ছক পূরণ করে মৌখিক পরীক্ষার সময় দাখিল করতে হবে:
প্রার্থীর নাম, পিতার নাম ও ঠিকানা বীর মুক্তিযোদ্ধার নাম, পিতার নাম ও ঠিকানা যে তালিকা বা গেজেটে মুক্তিযোদ্ধার নাম রয়েছে তার বিবরণ: প্রার্থীর সাথে মুক্তিযোদ্ধার সম্পর্ক (মুক্তিযোদ্ধার পুত্র/কন্যা এবং নাতী/নাতনীর ক্ষেত্রে ছেলে/মেয়ে পক্ষ উল্লেখ করতে হবে) মুক্তিযোদ্ধার জন্ম তারিখ মন্তব্য
১। জন্ম নিবন্ধন অনুযায়ী জন্ম তারিখ:
২। জাতীয় পরিচয় পত্র অনুযায়ী জন্ম তারিখ:
৩। এসএসসি সনদ অনুযায়ী জন্ম তারিখ:
৪। জন্ম নিবন্ধন আইন অনুযায়ী সিটি কর্পোরেশন/পৌরসভা/ইউনিয়ন পরিষদের প্রত্যয়ন পত্র অনুযায়ী জন্ম তারিখ:
 
ছ) মুক্তিযোদ্ধা কোটায় আবেদনকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধার পুত্র-কন্যার পুত্র/কন্যা হলে আবেদনকারী যে বীর মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধার পুত্র-কন্যার পুত্র/কন্যা এই মর্মে সম্পর্ক উল্লেখপূর্বক ৯ম বা তদূর্ধ্ব গ্রেডের গেজেটেড কর্মকর্তা/সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান অথবা পৌরসভার মেয়র/কাউন্সিলর কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্র/প্রত্যয়নপত্র।
জ) অন্যান্য কোটায় নিয়োগ প্রাপ্তির আবেদনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কোটার জন্য সরকার কর্তৃক নির্ধারিত সনদ/প্রমাণক
ঝ) প্রশিক্ষণের সনদপত্র।
ঞ) যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত অনুমতিপত্র (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
ট) অভিজ্ঞতার সনদপত্র (যদি থাকে)
 
৬. মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চূড়ান্ত নির্বাচিত প্রার্থীকে দেশের প্রচলিত আইন অনুসারে ওয়ারিশপত্র দাখিল করতে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা জীবিত থাকলে ওয়ারিশপত্রে তার প্রতিস্বাক্ষর থাকবে এবং মুক্তিযোদ্ধা জীবিত না থাকলে ওয়ারিশপত্রে কমপক্ষে ০১(এক) জন ওয়ারিশের প্রতিস্বাক্ষর থাকতে হবে। কোনো মুক্তিযোদ্ধার ওয়ারিশ অসত্য তথ্য সংবলিত ওয়ারিশপত্র গ্রহণ করলে তা বাতিল বলে গণ্য হবে এবং তার বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
 
৭. লিখিত ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদেরকে মৌখিক পরীক্ষার সময় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে ও আবেদনপত্রে উল্লিখিত সকল সনদ ও কাগজপত্রের সত্যায়িত ছায়ালিপি ০১(এক) সেট মৌখিক পরীক্ষা গ্রহণকারী কর্তৃপক্ষের নিকট জমা দিতে হবে। সত্যায়নের ক্ষেত্রে অবশ্যই সত্যায়নকারী কর্মকর্তার সুস্পষ্ট নাম, পদবি ও সিল থাকতে হবে।
 
৮. প্রার্থীর বয়সসীমা ০৮/০২/২০২৪ তারিখে ১৮-৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধার পুত্র-কন্যা এবং শারীরিক  প্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়সসীমা একই তারিখে ৩২ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য। বয়স নিরূপণের ক্ষেত্রে কোনো এফিডেভিট গ্রহণযোগ্য নয়। 
 
৯. নিয়োগের ক্ষেত্রে সরকারি সকল বিধি-বিধান এবং কোটা সম্পর্কিত প্রচলিত নীতিমালা অনুসরণ করা হবে। নির্দিষ্ট কোটায় নিয়োগের জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে প্রার্থী তার দাবির স্বপক্ষে সরকার নির্ধারিত সনদপত্র/প্রমাণক মৌখিক পরীক্ষার সময় প্রদর্শন করতে না পারলে তার দাবি অগ্রাহ্য বলে গণ্য হবে এবং তাকে সাধারণ প্রার্থী হিসেবে বিবেচনা করা হবে। কোটায় নিয়োগের সুপারিশের জন্য প্রার্থীদের সনদ/প্রমাণক বিবেচনা/গ্রহণের ক্ষেত্রে সাক্ষাৎকার বোর্ড/বিভাগীয় নির্বাচনি বোর্ডের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে এবং নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ কর্তৃক যাচাইয়ে উক্ত সনদ সঠিক বলে প্রমাণিত হতে হবে।
 
১০. অসত্য/ত্রুটিপূর্ণ/অসম্পূর্ণ আবেদনপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে। কোনো প্রার্থী অসদুপায় অবলম্বন করলে কিংবা প্রার্থী কর্তৃক প্রদত্ত কোনো তথ্য নিয়োগ কার্যক্রমের যেকোনো পর্যায়ে বা নিয়োগদানের পরেও অসত্য/ত্রুটিপূর্ণ প্রমাণিত হলে তার প্রার্থিতা/নির্বাচন/নিয়োগ সরাসরি বাতিল বলে গণ্য হবে।
১১. নিয়োগ পরীক্ষা একই তারিখ ও সময়ে অনুষ্ঠিত হবে বিধায় একটি পদের বিপরীতে নিয়োগ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা যাবে।
 
১২. নির্বাচনি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য প্রার্থীদের কোনো টি.এ/ডি.এ দেওয়া হবে না।
১৩. কোনো কারণ দর্শানো ব্যতিরেকে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ এ বিজ্ঞপ্তির শর্তাবলি পরিবর্তন, সংযোজন, বিয়োজন বা বাতিল করার ক্ষমতা সংরক্ষণ করেন। 
১৪. আবেদনপত্র গ্রহণ/বাতিল ও নিয়োগের বিষয়ে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে। এ বিষয়ে কোনো আপত্তি উত্থাপন করা যাবেনা।
 
১৫. কোনো কারণ দর্শানো ব্যতিরেকে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত পদের সংখ্যা হ্রাস/বৃদ্ধি, বিজ্ঞপ্তিতে বর্ণিত কোনো শর্ত বা অনুচ্ছেদ সংশোধন/পরিবর্তন/পরিমার্জন বা বিজ্ঞপ্তি বাতিল করার ক্ষমতা সংরক্ষণ করেন।
 
১৬. অনলাইনে আবেদনপত্র পূরণ সংক্রান্ত নিয়মাবলি ও শর্তাবলি : 
ক. আগ্রহী প্রার্থীগণ এই ওয়েবসাইটে আবেদনপত্র পূরণ করতে পারবেন। আবেদনের সময়সীমা নিম্নরূপ:
 
এ আবেদনপত্র পূরণ ও আবেদন ফি জমাদান শুরুর তারিখ ও সময়:  ০৮/০২/২০২৪ তারিখ সকাল ১০:০০ টা।
এ আবেদনপত্র জমাদানের শেষ তারিখ ও সময়:  ২৬/০২/২০২৪ তারিখ রাত ১১:৫৯ টা।
ররর. উক্ত সময়সীমার মধ্যে টঝঊজ ওউ প্রাপ্ত প্রার্থীগণ ঙহষরহব-এ আবেদনপত্র ঝঁনসরঃ এর সময় থেকে পরবর্তী ৭২(বাহাত্তর) ঘণ্টার মধ্যে নম্বর থেকে টেলিটক এর মাধ্যমে পরীক্ষার ফি জমা দিতে পারবেন।
 
খ. আবেদনপত্রে প্রার্থী তার স্বাক্ষর (দৈর্ঘ্য ৩০০ প্রস্থ ৮০) ও রঙিন ছবি (দৈর্ঘ্য ৩০০ প্রস্থ ৩০০) স্ক্যান করে নির্ধারিত স্থানে টঢ়ষড়ধফ করবেন। ছবির সাইজ সর্বোচ্চ ১০০কই ও স্বাক্ষর ৬০কই হতে হবে। 
 
গ. আবেদনপত্রে পূরণকৃত তথ্যই যেহেতু পরবর্তী সকল কার্যক্রমে ব্যবহৃত হবে, সেহেতু আবেদনপত্রঃ করার পূর্বেই পূরণকৃত সকল তথ্যের সঠিকতা সম্পর্কে প্রার্থী নিজে নিশ্চিত হবেন।
 
ঘ. প্রার্থী -এ পূরণকৃত আবেদনপত্রের একটি রঙ্গিন প্রিন্ট কপি পরীক্ষা সংক্রান্ত যেকোনো প্রয়োজনে সহায়ক হিসেবে সংরক্ষণ করবেন এবং মৌখিক/ব্যবহারিক পরীক্ষার সময় এককপি জমা দেবেন।
 
ঙ. প্রেরণের নিয়মাবলি ও পরীক্ষার ফি প্রদান: এ আবেদনপত্র যথাযথভাবে পূরণ করে নির্দেশনা অনুযায়ী ছবি এবং স্বাক্ষর করে আবেদনপত্র সম্পন্ন হলে কম্পিউটারে ছবিসহ দেখা যাবে।
 
নির্ভুলভাবে আবেদনপত্রঃ সম্পন্ন করা প্রার্থী, ছবি ও স্বাক্ষরযুক্ত একটি যদি কোনো তথ্য ভুল থাকে বা অস্পষ্ট ছবি (সম্পূর্ণ কালো/সম্পূর্ণ সাদা/ঘোলা) বা ছবি/স্বাক্ষর সঠিক না থাকে তাহলে পুনরায় আবেদন করতে পারবেন।
 
তবে আবেদন ফি জমাদানের পরে আর কোনো পরিবর্তন/পরিমার্জন/পরিবর্ধন গ্রহণযোগ্য নয় বিধায় আবেদন ফি জমাদানের পূর্বে প্রার্থী অবশ্যই উক্ত তে তার সাম্প্রতিক তোলা রঙিন ছবি, নির্ভুল তথ্য ও স্বাক্ষর সংযুক্ত থাকা এবং এর সঠিকতার বিষয়টি পিডিএফ কপি ডাউনলোডপূর্বক নিশ্চিত করে রঙিন প্রিন্ট করে সংরক্ষণ করবেন।
 
ডিক্লারেশন: প্রার্থীকে অনলাইন আবেদনপত্রের ডিক্লারেশন অংশে এই মর্মে ঘোষণা দিতে হবে যে, প্রার্থী কর্তৃক আবেদনপত্রের প্রদত্ত সকল তথ্য সঠিক এবং সত্য। প্রদত্ত তথ্য অসত্য বা মিথ্যা প্রমাণিত হলে অথবা কোনো অযোগ্যতা ধরা পড়লে বা কোনো প্রতারণা বা দুর্নীতির আশ্রয় গ্রহণ করলে কিংবা পরীক্ষায় নকল বা অসদুপায় অবলম্বন করলে, পরীক্ষার পূর্বে বা পরে অথবা নিয়োগের পরে যেকোনো পর্যায়ে প্রার্থিতা বাতিল করা হবে এবং সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে।
 
বি. দ্র. শেষ তারিখ ও সময়ের জন্য অপেক্ষা না করে হাতে সময় নিয়ে এ আবেদনপত্র পূরণ ও আবেদন ফি জমাদান করতে পরামর্শ দেওয়া যাচ্ছে।
 
জেলা প্রশাসক
বগুড়া



মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, দৈনিক করতোয়া এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়
H009
KCS