ভিডিও

বগুড়ায় শেখ হাসিনা ও কাদেরসহ ১৩২ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

প্রকাশিত: অক্টোবর ১২, ২০২৪, ০৯:২৮ রাত
আপডেট: অক্টোবর ১২, ২০২৪, ০৯:২৮ রাত
আমাদেরকে ফলো করুন

স্টাফ রিপোর্টার : বগুড়ায় হত্যাচেষ্টার অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এবং বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, জেলা জাপা’র সভাপতি, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের ১৩২ নেতাকর্মীসহ অজ্ঞাতনামা ৪০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। বগুড়া শহরতলীর আকাশতারা গ্রামের জেল্লাল ফকিরের ছেলে আব্দুল মজিদ বাদি হয়ে গতকাল শুক্রবার রাতে সদর থানায় এই মামলা দায়ের করেন।

মামলার অন্যান্য আসামিরা হলো বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মজিবর রহমান মজনু, সাধারণ সম্পাদক রাগেবুল আহসান রিপু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম মোহন ও আসাদুর রহমান দুলু, জেলা জাপা’র সভাপতি সাবেক এমপি শরিফুল ইসলাম জিন্না, পরিবহন ব্যবসায়ী আকতারুজ্জামান ডিউক, সাবেক কাউন্সিলর আমিনুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ মাসুদুর রহমান মিলন, জেলা যুবলীগের সভাপতি শুভাশীষ পোদ্দার লিটন, সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম ডাবলু, সদর যুবলীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম দুলু, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু সুফিয়ান সফিক, সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুল ইসলাম রাজ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি সাজেদুর রহমান সাহিন, শহর স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি নাসিমুল বারী নাসিম, শহর আওয়ামী লীগের সাবেক নেতা আব্দুল মান্নান আকন্দ, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি রফি নেওয়াজ খান রবিন, সাধারণ সম্পাদক আবু ওবায়দুল হাসান ববি, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা মাশরাফি হিরো, সাবেক কাউন্সিলর আব্দুল মতিন সরকার, জেলা যুবলীগ নেতা জাকারিয়া আদিল, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা নাইমুর রাজ্জাক তিতাস ও জেলা যুবলীগ নেতা করিমসহ ১৩২ জনের নাম উল্লেখ করা হয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে শেখ হাসিনা ও ওবায়দুল কাদেরের নির্দেশে আসামিরা গত ১৭ জুলাই দুপুরে বগুড়া শহরের কাঁঠালতলা এলাকায় আগ্নেয়াস্ত্র, ককটেল ও পেট্রোল বোমা নিয়ে ছাত্রজনতার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েন। এতে তিনি মারাত্মক আহত হন। তাকে প্রথমে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

পরে তাকে ঢাকায় জাতীয় চক্ষু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। দীর্ঘদিন চিকিৎসার কারণে মামলা করতে দেরি হয় বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়। বগুড়া সদর থানার ওসি এসএম মঈন উদ্দিন জানান, বাদির এজাহার মামলা হিসেবে দণ্ডবিধির ১৪৩,৩২৬, ৩০৭ ও ১০৯ ধারা এবং বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে রেকর্ড করা হয়েছে। 



মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, দৈনিক করতোয়া এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়
H009
KCS