যশোরে নাভানার পরিবেশক আরমান আলী টুটুল অভিযানকালে উপস্থিত ছিলেন। তিনি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, গাড়িতে ব্যবহৃত এলপিজি খুবই তরল ও দাহ্য, অপরদিকে সিলিন্ডারে ব্যবহার করা এলপিজি তুলনামূলক ভারী। যারা বাসাবাড়িতে সিলিন্ডার ব্যবহার করেন তারা এই দুই এলপিজির কম্বিনেশন বুঝবেন না। তাছাড়া, বাজারে নাভানার ৩৩ কেজির সিলিন্ডারের সরবরাহ না থাকলেও গ্রাহকরা সেটি ব্যবহার করছেন দেখে আমাদের সন্দেহ হয়। পরে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, করিম গ্রুপের অন্যতম পরিচালকের ছেলে ইসরাক করিম তার বাসার গোডাউনে এই অপকর্ম করছেন।
আরও পড়ুনএ বিষয়ে জানতে চাইলে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক সেলিমুজ্জামান বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে আমরা ঘটনার সত্যতা পেয়েছি। আমরা সেখানে এমন ১৮টি সিলিন্ডার পেয়েছি। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ সালের ৫০ ধারায় করিম পেট্রোলিয়ামের ইসরাক করিমকে দুই লাখ টাকা জরিমানা ও তা আদায় করা হয়েছে।