ভিডিও শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫

মৌলভীবাজারে শিলাবৃষ্টি, ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

মৌলভীবাজারে শিলাবৃষ্টি, ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

নিউজ ডেস্ক:   মৌলভীবাজারের বড়লেখা ও জুড়ী উপজেলার কিছু অংশে অকস্মিক শিলাবষ্টি হয়েছে। এতে করে ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা ।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাত ৯টার পর জেলার এ দুটি উপজেলায় শিলাবৃষ্টি হয়। বৃষ্টিতে তরমুজ ও পেঁয়াজ জাতীয় ফসলের ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা বেশি বলে জানিয়েছে কৃষি বিভাগ।

জুড়ী উপজেলার কৃষক ইসলাম উদ্দিন বলেন, রাতে হঠাৎ করে শিলাবৃষ্টি হয়েছে। এতে ফসলের ক্ষতির আশঙ্কা করছি। বিশেষ করে বর্তমানে শীতকালীন সবজির ক্ষতি হয়েছে। রাতে প্রকৃত ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করা যায়নি। তবে জুড়ীতে শিলাবৃষ্টি বেশি সময় স্থায়ী হয়নি যার কারণে ফসলের ক্ষতির পরিমাণ খুব একটা হবে না।

বড়লেখা উপজেলার আব্দুল্লাহ আল মাহবুব জানান, রাতে বড়লেখা উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় প্রচুর শিলাবৃষ্টি হয়েছে। ফাল্গুন মাসের একেবারে শেষের দিকে এসে এ বৃষ্টিতে টিনের ঘরের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। আমাদের দাসের বাজার ইউনিয়নের অনেক গরীবের ঘরের চাল বৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।


রেদওয়ান আহমদ রুম্মান নামের স্থানীয় এক ব্যক্তি জানান, বড়লেখা উপজেলার পৌর এলাকা, পাখিয়ালা, মুড়িরগুল, পানিধার, মুছেগুলসহ হাওরপারের এলাকাগুলোতে শিলাবৃষ্টি হয়েছে। শিলাবৃষ্টিতে ফসলের কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে সেটি এখনও নিরূপণ করা যাচ্ছে না। আগামীকাল দিনে ফসলের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করা যাবে।

আরও পড়ুন

জুড়ী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মাহমুদুল আলম খান বলেন, শিলাবৃষ্টি হলে বোরো ধানের ক্ষতি হাবার শঙ্কা নেই। তবে তরমুজ জাতীয় ফসলের ক্ষতির শঙ্কা রয়েছে। তবে জুড়ীতে তেমন শিলাবৃষ্টি হয়নি যা কৃষকের ক্ষতি করতে পারে।


তিনি বলেন, বড়লেখা উপজেলায় শিলাবৃষ্টি হয়েছে। এরকম কিছু ছবি আমার কাছে কয়েকজন দিয়েছেন। ছবিতে যে রকম শিলাবৃষ্টি দেখা গেছে এরকম হলে কৃষকের শীতকালীন সবজির ক্ষতির শঙ্কা রয়েছে।

 

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

জবিতে হোলি উৎসব উদযাপন

জবিতে লক্ষ্মীপুর স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের ইফতার মাহফিল

বৃহত্তর বগুড়া সমিতি ঢাকা ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

রোজাদার পথিকদের মাঝে ইফতার বিতরণ করে নেত্রকোণা জেলা ছাত্রকল্যাণ পরিষদ

বগুড়ায় সক্রিয় জাল টাকার কারবারি চক্র, ধরা পড়ছে শুধু বাহক

দেশের সকল গণতান্ত্রিক আন্দোলনে বিএনপি সক্রিয় ভূমিকা পালন করে আসছে- ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন