ভিডিও শুক্রবার, ৩০ মে ২০২৫

ফারুকের প্রতি ৮ পরিচালকের অনাস্থা দিয়ে এনএসসিতে চিঠি

ফারুকের প্রতি ৮ পরিচালকের অনাস্থা দিয়ে এনএসসিতে চিঠি

স্পোর্টস ডেস্ক:  বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) সভাপতি ফারুক আহমেদকে রাতেই ডেকেছিলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা। এর পরেই দানা বাঁধে গুঞ্জন, সভাপতির পদ ছাড়ার গুঞ্জন। তার  ওপর অনাস্থা জানিয়ে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদকে চিঠি দিয়েছেন ৮ জন পরিচালক।

এই বিষয়ে একাধিক পরিচালকের কাছে  জানতে চাইলে তাঁদের অধিকাংশ ‘এড়িয়ে যান। তবে আরেকজন পরিচালক বলেন, ‘নো কমেন্ট মানে বুঝে নেন, এমন কিছু হয়েছে। আকরাম খান ছাড়া আমরা বাকি সবাই অনাস্থা জানিয়েছি।


’ এমনকি আগামীকালের জন্যও অপেক্ষা করতে বললেন তিনি, ‘নাটক তো এখনো বাকি আছে। দেখেন আগামীকাল কী ঘটে।’

এই পরিচালকের এমন মন্তব্যর অর্থ করলে দাঁড়ায়, নিজে পদত্যাগ না করলেও দ্রুতই সভাপতির পদ হারাতে যাচ্ছেন ফারুক। এর আগে পদত্যাগের বিষয়ে তিনি বলেছেন, ‘বিসিবি সভাপতি হিসেবে তাঁর সুনির্দিষ্ট ব্যর্থতা উল্লেখ না করায় আজ বিকেল পর্যন্ত পদত্যাগ না করার সিদ্ধান্তেই অটল তিনি, ‘আমাকে আমার ব্যর্থতার কথা বলতো, তাহলে বুঝতাম যে আমি কোথায় কোথায় ভুল করেছি।

কিন্তু সেসব কিছুই নয়। আমাকে শুধু বলা হয়, ওপরমহল আমাকে আর চাইছে না। আমি কোনো ক্রিকেটীয় কারণ এর মধ্যে খুঁজে পাইনি। তাই পদত্যাগ করারও কোনো কারণ দেখছি না।

আরও পড়ুন

কারণ না থাকলে আমি কেন পদত্যাগ করতে যাবো।’ 

 পদত্যাগের পেছনে ফারুক ষড়যন্ত্রও দেখছেন। তাঁর অভিযোগের তীর বিসিবির পরিচালনা পর্ষদে তাঁর কয়েকজন সহকর্মীর দিকেও, ‘বিসিবিতে দুদক ঢোকার পর থেকেই ষড়যন্ত্র চলছে। তৃতীয় বিভাগ বাছাই ক্রিকেটের কেলেঙ্কারিতে এই বোর্ডেরই পরিচালকদের একাংশের জড়িত থাকার ব্যাপারটি দুদকের তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে। বিপিএলে টিকিট বিক্রির রেকর্ড হলো।


অথচ এই বোর্ডেরই একজন পরিচালক আগের সিস্টেমে টিকিট বিক্রি করতে চেয়েছিলেন। সেভাবে করলে আগের মতোই কাড়ি কাড়ি টাকা বিসিবির বেহাত হয়ে যেত। আমি সেটি হতে দেইনি। এরাই এখন ষড়যন্ত্র করছে।’

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

১০ অঞ্চলে রাতের মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

খাগড়াছড়িতে আবারও ১৪ জনকে পুশ-ইন করেছে ভারত

শেরপুরে বন্যহাতির আক্রমণে বৃদ্ধার মৃত্যু

চাকরি মানুষের সৃজনশীলতাকে দমন করে : প্রধান উপদেষ্টা

‘আমি যাদের নায়িকা হয়েছি, সকলেই পরে মেগাস্টার হয়েছেন’

স্বপ্নার চাকরি ছেড়ে উদ্যোক্তা হওয়ার গল্প এখন মাসে ২০ লাখ টাকার পণ্য বিক্রি করেন