বগুড়ার শীর্ষ বিদ্যাপীঠগুলোর পাশাপাশি আরও ভালো করেছে যেসব প্রতিষ্ঠান

স্টাফ রিপোর্টার : বরাবরের মতো এবারও বগুড়ার শীর্ষস্থানীয় বিদ্যাপীঠগুলোর পাশাপাশি শহর এবং শহরতলীর বেশকিছু স্কুল ভালো ফলাফল করেছে। করতোয়ার রিপোর্টে উঠে এসেছে সেই স্কুলগুলোর ফলাফল।
বগুড়া সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় : উত্তরবঙ্গের ঐতিহ্যবাহী এই প্রতিষ্ঠান থেকে এবার ২৫০জন শিক্ষার্থী এসএসসি অংশ নিয়ে পাস করেছে শতভাগ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৩৭ জন। এরমধ্যে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ২৪১ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৩২ জন। মানবিক বিভাগ থেকে চারজন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে সকলেই জিপিএ-৪ পেয়ে পাস করেছে। ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে পাঁচজন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে সকলেই জিপিএ-৫ পেয়ে পাস করেছে। এই প্রতিষ্ঠান থেকে গত বছর ২৪৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছিল ২৩১জন। পাসের হার ছিল শতভাগ। ওই প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক ফাইজুর রহমান বলেন, এই প্রতিষ্ঠানে আমি আগে থেকে শিক্ষকতা করলেও প্রধান শিক্ষক হিসেবে আজই প্রথম কাজ করা শুরু করেছি। ফলাফল ভালো হয়েছে। আগামীতে আরও যেন ভালো হয় আমরা সেই চেষ্টা করবো।
বগুড়া জিলা স্কুল : সুনামধন্য এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে এবার ২২০ জন এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২১৭ জন। এরমধ্যে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ২১৯ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২১৭ জন, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে একজন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে জিপিএ-৪ পেয়ে পাস করেছে।
বগুড়া ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ : এই অঞ্চলের সেরা এই বিদ্যাপীঠ থেকে এবার ৩৭১ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৪২ জন। এরমধ্যে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৩৪৫ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে ৩২৮ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ২৬ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪ জন। এছাড়া ২৮জন ‘এ’ গ্রেডে এবং একজন ‘এ মাইনাস’ পেয়ে পাস করেছে। গত বছরও এই প্রতিষ্ঠান থেকে ৩৭১ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৩৪২ জন এবং পাসের হার ছিল শতভাগ। প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ কর্নেল মো. মাসুদ রানা পিএসসি, পিএইচডি সন্তোষ প্রকাশ করে প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন এবং আগামীতে ফলাফল অব্যাহত রাখার আশা প্রকাশ করেছেন।
বগুড়া বিয়াম মডেল স্কুল ও কলেজ : অল্প সময়ে উত্তরবঙ্গের সেরা বিদ্যালয়গুলোর মধ্যে স্থান করে নেওয়া প্রতিষ্ঠানটি বরাবরের মতো এবারও ঈর্ষাণীয় ফলাফল করেছে। এই প্রতিষ্ঠান থেকে এবার ৪৭৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৯৯জন। জিপিএ-৫ প্রাপ্তির হার ৮৪ দশমিক ৩৫ শতাংশ। এরমধ্যে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৪১২জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৮২ জন এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ৬১ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পেয়ে পাস করেছে ১৭ জন। এছাড়া ‘এ’ গ্রেড পেয়ে পাস করেছে ৭৪ জন। গত বছর এই প্রতিষ্ঠান থেকে ৪৪৪ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৪০৪ জন। প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ মুস্তাফিজুর রহমান জানান, শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং অভিভাবক সকলের প্রচেষ্টাই এই সাফল্য অর্জন হয়েছে। আগামীতে ফলাফলের ধারাবাহিকতা অক্ষুন্ন রাখতে আমাদের সকলের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন পাবলিক স্কুল ও কলেজ, বগুড়া : সুনামধন্য এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে এবার ৩৪৭ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮১ জন। জিপিএ-৫ প্রাপ্তির হার ৮০ দশমিক ৯৭ শতাংশ। এরমধ্যে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ২৮১ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৬৮ জন, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ৬৬ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে ১৮ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। গত বছর এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ৩৪৮ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩১২ জন এবং পাসের হার ছিল শতভাগ। প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ মাহবুবা হক, ফলাফলে সন্তোষ প্রকাশ কর আগামীতে আরও ভালো করার আশা প্রকাশ করেন।
মিলেনিয়াম স্কলাস্টিক স্কুল এন্ড কলেজ : ইংরেজি ভার্সনের সুনামধন্য এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে এবার ৬০ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫৪ জন। এরমধ্যে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৫৪ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫২ জন এবং ‘এ’ গ্রেডে পাস করেছে দুইজন। ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ছয়জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পেয়ে পাস করেছে দুইজন ‘এ’ গ্রেড পেয়ে পাস করেছে চারজন। গত বছর এই প্রতিষ্ঠান থেকে ৭৮ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৭৩ জন এবং পাসের হার ছিল শতভাগ। প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ লে. কর্নেল মো. রফিকুল ইসলাম পিএসসি পদাতিক এ ফলাফলে সন্তোষ প্রকাশ করে সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন এবং আগামীতে সাফল্য বজায় রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
করতোয়া মাল্টিমিডিয়া স্কুল এ্যান্ড কলেজ, বগুড়া : বগুড়া তথা এই অঞ্চলের নামকরা এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ২১৬ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাস করেছে শতভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২৫ জন। এরমধ্যে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১৭০ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২৫ জন এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ৪৬ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে। প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ অসিত কুমার সরকার ফলাফলে সন্তোষ প্রকাশ করে আগামীতে আরও ভালো ফলাফল করার আশা প্রকাশ করেন।
পুলিশ লাইন্স স্কুল অ্যান্ড কলেজ, বগুড়া : এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে এই বছর ২৮৯ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাস করেছে ২৮৭ জন। পাসের হার ৯৯ দশমিক ৩১ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২০৬ জন। জিপিএ-৫ প্রাপ্তির হার ৭১ দশমিক ৭৮ শতাংশ। এরমধ্যে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ২০৫ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৭৭ জন। মানবিক বিভাগ থেকে ৫৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাস করেছে ৫১ জন এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ২২ জন। ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ৩১ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে সাতজন। গত বছর এই প্রতিষ্ঠান থেকে ২৫৭ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছিল ১৮৬ জন। পাসের হার ছিল শতভাগ। ওই প্রতিষ্ঠানের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কাজী মুহ. মুনজুরুল হক ফলাফলে সন্তোষ প্রকাশ করে আগামীতে ফলাফল আর ভালো করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
ইয়াকুবিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ, বগুড়া : এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে এবার ২৪৪ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৬৯ জন। এরমধ্যে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১৫৪ জন অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪৯ জন, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ৩০ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে চারজন এবং মানবিক বিভাগ থেকে ৬০ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৬ জন। গত বছর এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ২০২ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩৯ জন। প্রতিষ্ঠানের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. ফেরদৌস আলম ফলাফলে সন্তোষ প্রকাশ করে আগামীতে আরও ভালো করার আশা প্রকাশ করেন।
আরও পড়ুনবীট মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, বগুড়া : এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে এবার ৫০ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৯ জন। এরমধ্যে বিজ্ঞান বিভাগের ৩২ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৭ জন, মানবিক বিভাগে ১২ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে দুইজন। ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের ছয়জন শিক্ষার্থী ‘এ’ গ্রেড পেয়ে পাস করেছে। প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ ইঞ্জিনিয়ার সাহাবুদ্দীন সৈকত ফলাফলে সন্তোষ প্রকাশ করে আগামীতে আরও ভালো করার কথা জানান।
নিশিন্দারা ফকির উদ্দিন স্কুল ও কলেজ, বগুড়া : এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে এবার ১৫৪ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাস করেছে ১৪৯ জন। পাসের হার ৯৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২০জন। ‘এ’ গ্রেড পেয়ে পাস করেছে ৭১ জন, ‘এ মাইনাস’ পেয়ে পাস করেছে ৩৬ জন। গত বছর এই প্রতিষ্ঠান থেকে ১২৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাস করেছে ১২২ জন। ওই বছর পাসের হার ছিলো ৯৯ দশমিক ১৯ শতাংশ এবং জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৪৫জন।
ছয়পুকুরিয়া বালিকা বিদ্যালয় ও কলেজ : এবছর এই প্রতিষ্ঠান থেকে ৮৫ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩১ জন। ‘এ’ গ্রেডে পাস করেছে ৩১জন, ‘এ মাইনাস’ পেয়ে পাস করেছে ১৫ জন ‘বি’ গ্রেডে পাস করেছে সাতজন এবং ‘সি’ গ্রেডে পাস করেছে একজন।
বগুড়া পৌর হাইস্কুল এন্ড কলেজ : এই প্রতিষ্ঠান থেকে এবার ১০৮ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে ৯১ জন পাস করেছে। পাসের হার ৮৭ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে তিনজন।
বগুড়া সিটি গালর্স স্কুল এন্ড কলেজ, বগুড়া : এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে এবার ৮৬ জন পরীক্ষার্থী অংশ ৮৫ জন পাস করেছে। পাসের হার ৯৮ দশমিক ৯ শতাংশ। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৬ জন।
রাবেয়া মেমোরিয়াল হাইস্কুল বগুড়া : এই প্রতিষ্ঠান থকে এবার ৫৯ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাস করেছে শতভাগ। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৯জন, ‘এ’ গ্রেডে পাস করেছে ২৩ জন, এ মাইনাস পেয়ে পাস করেছে ১২ জন এবং বি গ্রেডে পাস করেছে চারজন।
মাটিডালি স্কুল এন্ড কলেজ, বগুড়া : এই প্রতিষ্ঠান থেকে এবার ১১৭ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩২ জন।
এ কে আজাদ স্কুল অ্যান্ড কলেজ, বগুড়া : এই প্রতিষ্ঠান থেকে এবার ৩৭ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৬ জন, এ গ্রেডে ১৫ জন এবং এ মাইনাস পেয়ে পাস করেছে ছয়জন।
পথ পাবলিক স্কুল বগুড়া : এই প্রতিষ্ঠান থেকে এবার ২১ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে একজন, এ গ্রেডে আটজন এবং এ মাইনাস পেয়ে পাস করেছে ১২ জন।
পল্লীমঙ্গল বারুইপাড়া ইউনাইটেড উচ্চ বিদ্যালয় : এই প্রতিষ্ঠান থেকে এবার ১২৫ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাস করেছে ১১৮ জন। পাসের হার ৯৪ দশমিক ৪০ শতাংশ। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে আটজন।
আসাতননেছা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ডেমাজানী, বগুড়া : এই প্রতিষ্ঠান থেকে এবার ৩৫ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫ জন, এ গ্রেডে ১৩ জন এবং এ মাইনাস পেয়ে পাস করেছে ছয়জন, বি গ্রেডে পাস করেছে একজন।
শেরউড ইন্টারন্যাশনাল (প্রা.) স্কুল এ্যান্ড কলেজ : এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ২২৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে ২২২ জন পাস করেছে। পাসের হার ৯৯ দশমিক ৫৫ শতাংশ। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫৫ জন। ‘এ’ গ্রেডে পাস করেছে ৬৬ জন এবং ‘এ মাইনাস’ পেয়ে পাস করেছে দুইজন।
মন্তব্য করুন